ফ্রি কম্পিউটার এবং মোবাইল ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার কোর্স
ফ্রিল্যান্সিং জগতে যত গুলো পেশা আছে তার মধ্যে ভিডিও এডিটিং নাম্বর ওয়ান পেশা । এবং এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হবে। বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট গুলো রিসার্স করলে দেখবেন ভিডিও এডিটিং কাজ গুলোতে খুব কম বিড করা হয়। কারন এই পেশার লোকের অভাব আছে। আপনি কম্পিউটার এবং মোবাইল দুইটি ডিভাইস ব্যবহার করে ভিডিও এডিট করতে পারবেন।
এই লেখার মধ্যে আপনি ভিডিও এডিটিং শেখার ক্ষেত্রে এবং ক্যারিয়ার নির্ধারন করার ক্ষেত্রে পরিপূর্ণ ধারনা পাবেন। কোথায় ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার পাওয়া যায়, কিভাবে সফটওয়্যার ক্রয় করবেন, ভিডিও এডিটিং কোথায় শিখবেন।
আমি বরাবর যে কোন কিছু শেখার ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত ট্রেইনার রেফার করে থাকি। কারন কেউ একজন আপনাকে হাতে ধরে শিখিয়ে দিবে সেই বিষয়টা সম্পূর্ণ ভিন্ন। আমি অনলাইন ক্লাশ রেফার করি না।
কিন্তু সময়ের সাথে সাথে আমাদের মানিয়ে নিতে হবে। আর একটি বিষয় আপনি অনলাইনে কোর্স করে যত তাড়াতাড়ি নিজেকে আপডেট করতে পারবেন তার থেকে বেশি আপডেট করতে পারবেন সরাসরি কাজ শিখলে।
ভিডিও এডিটিং কি?
যখন কোন ভিডিও সুট করা হয় তখন সেই ভিডিও কে র-ভিডিও বলে। তারপর ভিডিও কে সুন্দর করে দর্শকের কাজে উপস্থাপন করার জন্য ভিডিও এডিটিং করা হয়। একজন ভিডিও এডিটর একটি ভিডিও কে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার ক্ষেত্রে কাজ করে।
ভিডিও এডিটিং করার ক্ষেত্রে তিনটি বিষয় খেয়াল রাখা হয়। যেমন ইনট্রো ভিডিও, ভিডিও ব্যাকগ্রাউন্ড সাউন্ড, একটর মুভমেন্ট সাউন্ড এডিটিং, ইত্যাদি।
ভিডিও এডিটিং ক্যারিয়ার
দিন দিন কোন কাজের চাহিদা যদি বৃদ্ধি পায় সেটা হল ভিডিও এডিটিং কাজের। কারন ভিডিও মার্কেটিং কারার জন্য নতুন নতুন কর্ম ক্ষেত্রে সৃষ্টি হচ্ছে। আপনি বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট প্লেসে রিসার্স করে দেখুন ভিডিও এডিটিং কাজের চাহিদা প্রচুর।
সুতরাং আমার ব্যক্তিগত মতামত হল ভিডিও এডিটিং ক্যারিয়ারের ভবিষ্যৎ আছে। তবে অবশ্যই আপনাকে নির্বাচন করতে হবে কোন ধরনের ভিডিও এডিট করতে চান। কারন অনেক ধরনের ভিডিও আছে যা বাছাই করতে হবে।
Ads & Social Media Videos
Corporate Videos
Gaming Videos
Family & Travel Videos
Music Videos
Explainer Videos
Wedding & Event Videos
Showreels
Fiction Films
Movie Trailers
eLearning
VR & 360
যে কোন একটি বিষয় বাছাই করুন ভিডিও এডিটিং শেখার জন্য। কারন আমি মনে করি একটি বিষয় পারফেক্ট হতে পারলে অনলাইন মার্কেট প্লেসে কাজ পাওয়াটা সহজ হয়। সুতরাং চেষ্ট করুন যে কোন একটি বিষয়কে কভার করে ভিডিও এডিটিং শেখার।
অনলাইন ভিডিও এডিটিং কোর্স বা টিউটোরিয়াল
ফ্রি ভিডিও এডিটিং শেখার বা কোর্স করার মার্কেট প্লেস খুবেই কম। একমাত্র ইউটিউব থেকে ফ্রি কোর্স করতে পারবেন। কিন্তু ফ্রি কোর্স করার থেকে পেইড কোর্স কারাটা সব থেকে ভালো।
কারন আপনি যখন ইউটিউব থেকে কোস কাজ শিখবেন তখন তা সিরিয়াল ভাবে শিখতে পারবেন না। কাজ শেখার জন্য আপনাকে একটা ভিডিও শেষ করার পর অণ্য একটি ভিডিও ইউটিউবে খুঁজতে হবে।
সেই ক্ষেত্রে পেইড কোর্স অনেক ভালো। কারন পেইড টিউটোরিয়ালে সব কিছু সিরিয়াল ভাবে থাকে যা শেখা সহজ হয়।
পেইড ভিডিও এডিটিং কোর্স করার মূল্য যে অনেক বেশি তা কিন্তু নায়। আপনি সব্বোচ্চ ২০ ডলার খরচ করে ভালো মানের টিউটোরিয়াল ক্রয় করতে পারবেন। যে সকল ওয়েবসাইট ভিডিও এডিটিং শেখার উপর কোর্স বিক্রয় করে থাকে তাদের লিষ্ট তুলে ধরলাম।
ফ্রিল্যান্সিং কাজের প্রশিক্ষন কেন্দ্র
Udemy
Udemy থেকে ফ্রি এবং পেইড দুই ধরনের কোর্স আপনি করতে পারবেন। কোর্স ক্রয় করার জন্য মাষ্টার কার্ড, ভিসা কার্ড অথবা পেপাল ডলার থাকতে হবে। সাধারনত প্রতিটি প্রফেশনাল টিউটোরিয়ালের মূল্য ১৯ ডলার থেকে ১০০ ডলারের মধ্যে সীমাবদ্ধ।
একবার কোর্স ক্রয় করার পর লাইফ টাইম টিউটোরিয়াল গুলো দেখতে পারবেন। আবার কোর্স শেষ করার পর সার্টিফিকেট পাবেন। পরর্বতীতে এই সার্টিফিকেটটি আপনার অনেক কাজে লাগবে।
Linkedin Learning
আমি ব্যক্তিগত ভাবে লিংকেড লারলিং প্লাটফর্ম ভালোবাসি। কারন লিংকেডে যারা কোর্স করায় তার খুবেই প্রফেশনাল। Udemy প্লাটফর্ম ব্যবহার করে আপনি আপনার টিউটোরিয়াল বিক্রয় করতে পারবেন কিন্তু লিংকেডে বিষয়টা সম্পূর্ণ ভিন্ন।
লিংকেডের প্রতিটি ট্রেইনার কোম্পানি দ্বারা নিয়োগ কৃত। সুতরাং আপনি যে কোন প্রফেশনাল কোর্স পাবেন এটা সিওর থাকেন। এখান থেকে কোর্স শেষ করে আপনি সার্টিফিকেট পাবেন।
Rippletraining
Motion Video Graphic কাজ শিখতে চাইলে rippletraining উপযুক্ত জায়গা আপনার জন্য। আপনি চাইলে rippletraining থেকে কাজ শিখে উচ্চ মানের মোশন ভিডিও গ্রাফার হতে পারবেন।
যদিও এই ওয়েবসাইটের কোর্স মূল্য তুলনামূলক ভাবে বেশি। তারপরেও আমি রিকোমান্ড করব এই ওয়েবসাইট থেকে টিউটোরিয়াল ক্রয় করার জন্য।
Larryjordan
Adobe Premiere Pro কাজ শিখতে চাইলে Larryjordan ভালো ওয়েবসাইট। এখানের কোর্স মূল্য অনেক কম। Larryjordan ওয়েবসাইটের আপটার ইফেক্ট প্র ভিডিও এডিটিং টিউটোরিয়ালের মূল্য ১৯.৯৭ ডলার মাত্র।
শুধু ভিডিও এডিটিং কাজ নয় সাথে সাথে ফটো এডিটিং কাজ শিখতে পারবেন। এখানে কিছু ফ্রি টিউটোরিয়াল আছে যা শিখতে পারেন।
Insidetheedit
Free, Basic, Pro, Elite তিন ধরনের সাবস্ক্রাইব প্যাকেজ আছে। ফ্রি সাবস্ক্রাইব প্যাকেজ নিলে কিছু কিছু কোর্স ফ্রি করতে পারবেন। আপনি ক্রিয়েটিভ এডিটিং শিখতে চাইলে insidetheedit ওয়েবসাইট থেকে শিখতে পারেন।
ফ্রি যে ভাবে শুরু করতে পারবেন
- ১০ দিন ফ্রি ট্রাইল
- প্রথম তিনটি অধ্যায়
- যে কোন সময় সাবক্রাইবশন আপডেট করতে পারবেন
- ক্রেডিট কার্ড ইনফরমেশন দিতে হবে না।
প্রফেশনাল এবং ফ্রি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার
প্রফেশনাল অথবা ইউটিউব ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার প্রায় একই। তবে সকল ধরনের সফটওয়্যার মোবাইল ফোনে ব্যবহার করতে পারবেন না। মোবাইল ফোনে ভিডিও এডিটিং করার জন্য এডিটিং অ্যাপ ডাউনলোড দিতে পারেন।
কিছু কিছু ফ্রি এডিটিং সফটওয়্যার পেইড সফটওয়্যার থেকে ভালো হয়ে থাকে। কিন্তু ফ্রি এডিটিং সফটওয়্যারের সমস্যা হল আপডেট।
আপনি ২০২০ সাথে একটি ওপেন সোর্স সফটওয়্যার ডাউনলোড দিলেন। কিন্তু সেই সফটওয়্যারের আপডেট ভার্সন পাবেন না। তাছারা ওপেন সোর্স সফটওয়্যার গুলো সিকিউরিটি ইসুর সমস্যা হতে পারে।
বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং কাজ গুলো
Openshot
খুব সাধারন মানের ভিডিও এডিট করার জন্য Openshot উচ্চ মানের সফটওয়্যার। ফ্রি ডাউনলোড দিতে পারবেন। কোন ধরনের লাইসেন্স চার্জ দিতে হবে না। আপনার ইচ্ছামত অনেক রেয়ারে কাজ করা যায়।
OpenShot সফটওয়্যারের সুবিধা সমূহ
- সকল ধরনের অপারেটিং সিস্টেমে ওপেনসুঠ এডিটিং সফটওয়্যার ব্যবহার করা যায়।
- ইচ্ছামত ভিডিও লেয়ার এড করা যায়।
- অনেক গুলো ফ্রি ভিডিও এডিটিং টেমপ্লেট পাবেন।
- আপনার ভিডিও যে কোন সময় trim করতে পারবেন।
- আপনার ভিডিও ব্যাকগ্রাউন্ড, ইফেক্ট, ইভার্ট কালার, কালার এডজাস্টমেন্ট, ইত্যাদি সুবিধা পাবেন।
Shotcut
প্রফেশনাল ভিডিও এডিটিং করার জন্য Shotcut উপযুক্ত সফটওয়্যার। প্রায় প্রতি বছর ৪ থেকে ৫ বার আপডেট দেওয়া হয়। সুতরাং সিকিউরিটি নিয়ে কোন সমস্যা হবে না।
সুবিধা Shotcut Software
- ৪কে থেকে শুরু হাই লেভেলের ভিডিও ফরমেট এক্সপোর্ট করা যায়।
- অডিও ইফেক্ট
- ভিডিও ইফেক্ট
- সকল প্রকার এডিটিং সুবিধা
- ডিসপ্লে মনিটর করার সুবিধা পাবেন
- মোবাইল ফোন সহ সকল ধরনের প্লাটফর্ম সফটওয়্যার ব্যবহারের উপযোগি।
Blender
২ডি এবং ৩ডি সফটওয়্যার Blender। আপনি প্রফেশনাল ভাবে ২ডি এবং ৩ডি কাজ করতে চাইলে Blender ডাউনলোড দিতে হবে। Animation & Rigging, Grease Pencil, Rendering, Modeling, Sculpting, VFX ইত্যাদি সুবিধা প্রাপ্ত কাজ গুলো করতে চাইলে Blender যথা উপযুক্ত সফটওয়্যার আপনার জন্য।
Blender কাজ করতে চাইলে কাজ শেখাটা জরুরি। Blender কোর্স আছে কাজ শেখার জন্য। যার প্রতি মাসে চার্জ ৯.৯৯ ইউরো।
Movie Maker
ভিডিও এডিটিং শেখার প্রথম পর্যায়ে মানুষ Move Maker দিয়ে শুরু করে। এই সফটওয়্যারটি কিছুটা OpenShot সফটওয়্যারের মত। নতুন ভিডিও এডিটরদের জন্য উপযোগি একটি মাধ্যম।
Move Maker কে সফটওয়্যার বললে ভুল হবে। Move Maker কে আমরা মাইক্রোসফটের একটি অ্যাপ বলতে পারি। অবশ্য এই অ্যাপের ফ্রি এবং প্রো দুই ধরনের ভার্সন আছে।
Magisto
ভিডিও এডিট করার জন্য magisto একটি অনলাইন প্লাটফর্ম। বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়া ভিডিও মার্কেটিং করার জন্য magisto উন্নত মানের প্লাটফর্ম। এই মাধ্যমের সুবিধা হল ভিডিও মার্কেটিং। আপনি ভিডিও তৈরি করার পর অনলাইনে পাবলিশ করতে পারবেন।
magisto কোন ফ্রি অনলাইন এডিটিং প্লাটফর্ম নয়। এখান অর্থ দিয়ে সাবস্ক্রাইব নিতে হবে। এখানে সব কিছু অটোমেটিক উপায়ে করতে পারবেন। ভিডিও এডিট করার জন্য আপনার কোন অভিজ্ঞতার দরকার হবে না।
অনলাইন ভিডিও এডিটিং কাজ কোথায় পাওয়া যায়
ভিডিও এডিটিং কাজ পাওয়ার জন্য ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট গুলো উপযুক্ত স্থান। শুধু মাত্র ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটি গুলো নয়, অফলাইনে এই পেশার চাহিদা প্রচুর।
বর্তমানের যে হারে ইউটিউব চ্যানেল গুলোর গ্রোথ হচ্ছে সেই দিক বিবেচনা করলে আজ থেকে ২ থেকে ৩ বছর পর অনেক সংখ্যক এডিটর লাগবে।
তাছার প্রায় প্রতিটি ই-কমার্স, অনলাইন ট্রেনিং কোম্পানি, ভিডিও মার্কেটি কোম্পানি গুলো জন্য ভিডিও এডিটর দরকার।
আপনি চাইলে বড় বড় ভিডিও মার্কেটি কোম্পানি গুলো জন্য অনলাইনে কাজ করতে পারেন। একজন উচ্চ মানের ভিডিও এডিটির প্রতি ঘন্টায় ৫০ থেকে ১০০ ডলার পর্যন্ত চার্জ করে থাকে।
আপনি দেশীয় কোন কোম্পানিতে একজন ভিডিও এডিটর হিসাবে জয়েন করলে মিনিমাম বেতন হবে ২০,০০০ থেকে ৪০,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
সুতরাং আপনি আজকে কাজ শিখে একটা সার্টিফিকেট অর্জন করতে পারলে ভবিষ্যৎ কাজের অভাব হবে না।
সব শেষে একটি কথায় বলব আপনি ভিডিও এডিটিং ক্যারিয়ার হিসাবে বাছাই করতে চাইলে নিজেকে প্রস্তুত করতে ধৈর্য্য শীল হিসাবে। কারন ভিডিও এডিট করার জন্য প্রচুর ধৈর্য্য ধারন হয়। অনেক বেশি ক্রিয়েটিভ হতে হবে সাথে সাথে আপনাকে জানতে হবে দুই থেকে তিনটি সফটওয়্যারের পরিপূর্ণ কাজ।
ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট গুলো লিষ্ট
বি.দ্রঃ যে কোন কাজ শেখার পাশাপাশি অবশ্যই ব্লগিং শুরু করতে হবে। কারন আপনার ব্লগ পরর্বতীতে আয়ের জায়গা তৈরি করে দিবে। ব্লগিং এমন একটি পেশা যা থেকে পেসিভ ইনকাম করতে পারবেন।
ব্লগিং আয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা
ভিডিও এডিটিং কাজের উপর কিছু কমন প্রশ্ন উত্তর
ভিডিও এডিটিং শেখার জন্য কত টাকা খরচ হয়?
আপনি দেশের বাইরে থেকে কোর্স ক্রয় করলে ২০ থেকে ৩০ ডলার পর্যন্ত খরচ হবে। বাংলাদেশের কোন অফলাইন এবং অনলাইন ট্রেনিং সেন্টার থেকে কাজ শিখতে চাইলে ৫,০০০ থেকে ১০,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হবে।
ভিডিও এডিট করার জন্য কেমন কম্পিউটার লাগবে?
আমার মনে হয় ভিডিও এডিট করার জন্য কম্পিউটার বা ল্যাপটপের মান ভালো হতে হবে। মিনিমাম কোর আই ৪ বা ৬ মানের প্রোসেসর, ৫০০ জিবি হার্ড ডিক্স, ৪ থেকে ৮ জিবি র্যাম লাগবে।
আমাকে কি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার ক্রয় করতে হবে?
সাধারনত আপনি যেখানে কোর্স ক্রয় করবেন তারাই সফটওয়্যার প্রভাইড করে থাকে। যদি সফটওয়্যার ক্রয় করতে হয় তাহলে খরচ পড়বে ২০০ থেকে ৩০০ ডলার। আবার অনেক সফটওয়্যার আচে যার ক্রয় খরচ কম।
আমি কোন এডিটিং সফটওয়্যারের কাজ শিখব?
প্রফেশনাল কাজের জন্য আপনাকে অবশ্যই Adobe Premiere Pro এডিটিং সফটওয়্যারের কাজ শিখতে হবে। কারন আপনি যে কোন সেক্টরে কাজ করতে গেলে Adobe Premiere Pro কাজ জানতে হবে।
আমি এডিটর হিসাবে কত টাকা আয় করতে পারব?
আপনি অফলাইনে কোন কাজ করতে না পারলে অনলাইনে কাজ করে প্রতি মাসে ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন প্রথম অবস্থায়। আপনার অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে আয় বৃদ্ধি পাবে।
ইউটিউব থেকে কত টাকা আয় করা সম্ভব
Click the above button to visit next page
You visited 1/10 pages